পোস্টগুলি

মে, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ওয়েবসাইট সম্পর্কে

ছবি
নমস্কার ,     আপনাদের সকলকে এই ফেসবুক পেজে/ ওয়েবসাইটে সু স্বাগতম জানাই। সারা বিশ্বের বিরলতম প্রতিভা ,  অন্যতম শ্রেষ্ঠ মনীষী বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত  “ বিশ্বপরিচয় ”  বাংলা বিজ্ঞান সাহিত্যের এক উল্লেখযোগ্য ও সর্বশ্রেষ্ঠ গ্রন্থ। এই গ্রন্থটি রবীন্দ্রনাথ লিখেছিলেন তাঁর জীবন সায়াহ্নে এসে। বিশ্বভারতী গ্রন্থনবিভাগ থেকে এই বই প্রথম প্রকাশিত হয় ১৩৪৪ বঙ্গাব্দের (১৯৩৭ সালের) আশ্বিন মাসে। বইটি প্রকাশের সাথে সাথেই এর বিপুল চাহিদার জন্যে বইটি    ওই বঙ্গাব্দের পৌষ মাসেই দ্বিতীয় সংস্করণ ও মাঘ মাসে পুনর্মুদ্রণ করতে হয়। এখানে উল্লেখ্য যে ,  বইটি উৎসর্গ করা হয় অন্যতম সেরা বাঙালি তথা ভারতীয় বিজ্ঞানী আচার্য সত্যেন্দ্রনাথ বসু-কে। এরপর বইটির বিভিন্ন সংস্করণ প্রকাশিত হয় আজও বাংলা বিজ্ঞান সাহিত্য জগতে এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে।    এই বইয়ে রবীন্দ্রনাথের বিজ্ঞান-চিন্তার সাথে যেমন পরিচয় লাভ করা যায় ঠিক তেমনি আধুনিক বিজ্ঞান গবেষণার পাশাপাশি প্রাচীন বা পুরাতন আমলের বিজ্ঞান গবেষণারও হদিশ পাওয়া যায়। এই বৈশিষ্ট্যগুলোই এই বইটিকে এক অনন...

ভূমিকা

ছবি
                                                                                                                শ্রীযুক্ত সত্যেন্দ্রনাথ বসু    প্রীতিভাজনেষু                                                                                                               এই বইখানি তোমার নামের সঙ্গে যুক্ত করছি। বলা বাহুল্য ,  এর মধ্যে এমন বিজ্ঞানসম্পদ নেই যা বিনা সংকোচে তোমার হাতে দেবার যোগ্য। তা ছাড়া ,  অনধিকারপ্রবেশ...

পরমাণুলোক

ছবি
পরমাণুলোক আমাদের সজীব দেহ কতকগুলি বোধের শক্তি নিয়ে জন্মেছে ;  যেমন দেখার বোধ ,  শোনার বোধ ,  ঘ্রাণের বোধ ,  স্বাদের বোধ ,  স্পর্শের বোধ। এইগুলিকে বলি অনুভূতি। এদের সঙ্গে জড়িয়ে আছে আমাদের ভালো-মন্দ লাগা ,  আমাদের সুখদুঃখ।            আমাদের এই-সব অনুভূতির সীমানা বেশি বড়ো নয়। আমরা কতদূরই বা দেখতে পাই ,  কতটুকু শব্দই বা শুনি। অন্যান্য বোধগুলিরও দৌড় বেশি নয়। তার মানে আমরা যেটুকু বোধশক্তির সম্বল নিয়ে এসেছি সে কেবল এই পৃথিবীতেই আমাদের প্রাণ বাঁচিয়ে চলার হিসাবমত। আরো কিছু বাড়তি হাতে থাকে। তাতেই আমরা পশুর কোঠা পেরিয়ে মানুষের কোঠায় পৌঁছতে পারি।            যে নক্ষত্র থেকে এই পৃথিবীর জন্ম ,  যার জ্যোতি এর প্রাণকে পালন করছে সে হচ্ছে সূর্য। এই সূর্য আমাদের চার দিকে আলোর পর্দা টাঙিয়ে দিয়েছে। পৃথিবীকে ছাড়িয়ে জগতে আর যে কিছু আছে তা দেখতে দিচ্ছে না। কিন্তু দিন শেষ হয় ,  সূর্য অস্ত যায় ,  আলোর ঢাকা যায় সরে ;  তখন অন্ধকার ছেয়ে বেরিয়ে পড়ে অসংখ্য নক্ষত্র। বুঝতে পারি জগৎটার ...